পিগমেন্টেশনের সমাধান কী!

পিগমেন্টেশনের সমাধান কী!

যখন তোমার ত্বকের নির্দিষ্ট কিছু অংশ ত্বকের বাকি অংশ থেকে গাঢ় হয় তখন সেটাকে হাইপারপিগমেন্টেশন বা স্কিন পিগমেন্টেশন বলা যায়। । মুখ, গলা, আর্মপিট,হাতসহ শরীরের নানা জায়গায় এমন পিগমেন্টেশনের সমস্যা দেখা যায়। সূর্যের আলো বা বিভিন্ন মেডিকেল কন্ডিশনের জন্য এই সমস্যা হতে পারে। হাইপারপিগমেন্টেশন খুব কমন স্কিন প্রবলেম। এটি সব ধরনের ত্বকের মানুষকে প্রভাবিত করে।  সবধরণের পিগমেন্টেশন রোধ করা না গেলেও কিছু ব্যাপার মেনে চললে পিগমেন্টেশনের মাত্রা কমিয়ে আনা বা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। চলো দেখি নেই কী সেই ব্যাপারগুলো।
 

সরাসরি সূর্যালোক এড়িয়ে চ্লা

কড়া রোদে সানস্ক্রিনের পাশাপাশি সবসময় ছাতা ব্যবহার করো। এতে করে সরাসরি সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি শরীরে লাগবে না।

ক্ষত স্থানের চামড়া না তোলা

অনেক সময় দেখা যায় পায়ে বা হাতে কেটে গেলে কয়েকদিন পর যখনই একটু শুকাতে শুরু করে আমরা মরা চামড়াগুলো তুলে ফেলি। পিগমেন্টেশন রোধ করতে এই কাজ করা যাবে না। ন্যাচারালিই ক্ষত স্থান ঠিক হয়ে যাবে।

ত্বকের যত্নে ভিটামিন সি ব্যবহার

ভিটামিন সি একটি পুষ্টিসমৃদ্ধ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা দাগ হালকা করে ও ত্বক উজ্জ্বল করে। 

এসপিএফ ব্যবহার 

এসপিএফ ১৫ দেখে প্রতিদিন সানস্ক্রিন ব্যবহার করো। এমনকি শীতের দিনেও।

নায়াসিনামাইড ব্যবহার

নায়াসিনামাইড, ভিটামিন বি৩ নামেও পরিচিত। এই শক্তিশালী উপাদান ক্লিনিক্যালি প্রমাণিত ত্বকের হাইপারপিগমেন্টেশন পরিমাণ কমানোর জন্য।  

রেটিনল ব্যবহার
এই সময়ের সবচেয়ে আলোচিত উপাদান কোনটি জানো? রেটিনল। এই বিশেষ উপাদান শরীরে পিগমেন্টেশনের উপস্থিতি অনেক কমিয়ে ফেলে। 


রিলেটেড পোস্ট