চারপাশে এতো রকম স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট থেকে কোনটা বেছে নিবে তোমার জন্য সেটা ভাবছো? আমি নিজের জন্য যখন স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট কিনি, তখন চেষ্টা করি এমন কিছু কিনতে যেটা আমার ত্বকের জন্য উপকারী, আবার আমার স্কিনে স্যুটও করবে। আর এম্নই একটা ইনগ্রেডিয়েন্ট হচ্ছে জুনিপার অয়েল। চলে জেনে আসি স্কিনের জন্য জুনিপার অয়েলের কিছু গুণ-
স্কিন ইরিটেশন ও ক্ষত সারাতে সাহায্য করে
জুনিপার অয়েল আছে এমন যেকোনো বডি ওয়াশ স্কিন ইরিটেশন কমাতে ও ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি সানবার্ন ও স্কিন রিঅ্যাকশনও কমায়।
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিসেপটিক গুণ
জুপিপার অয়েল ক্লিনিং ও পোর আনক্লগ করতে পারে, কারণ এতে আছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিসেপটিক প্রপার্টিজ। যার কারণে স্কিনে অ্যাকনে বা ব্ল্যাকহেডের সমস্যা কমে যায়।
স্কিনের অয়েল ব্যালেন্স করে পোরকে টাইট রাখে
জুনিপার অয়েল স্কিনের পিএইচ লেভেল ব্যালেন্স করতের হেল্প করে, যার কারণে স্কিনের অয়েলিনেসও খুব বেশি বাড়ে না। এছাড়াও এটি ত্বকের পোরগুলোকে টাইট করে।
সেলুলাইট কমায়
নিয়মিত জুনিপার অয়েল ব্যবহার করলে সেলুলাইট অনেকটাই কমে যায়। তবে সেলুলাইট কমাতে শুধু জুনিপার অয়েলের উপর ডিপেন্ড করে থাকলে চলবে না, সাথে রেগুলার এক্সারসাইজও করা লাগবে। তবে জুনিপার অয়েল স্কিনকে টাইট ও প্লাম্প করে, যা তোমার স্কিনের লুক ও ফাইল আনে মসৃণতা।
স্ট্রেস কমায়
জুনিপার অয়েলের গন্ধ খুবই সুদিং এবং এতে আছে স্ট্রেস রিলিজিং প্রপার্টিজ। তাই যখনই স্ট্রেসড লাগবে, জুনিপার অয়েল ব্যবহার করতে পারো।